|
|
MN Larma's contribution remembered |
|
|
|
|
|
NOVEMBER 11, 2012 | MORE NEWS |
|
|
|
|
|
|
|
Jamaat’s violence and attacks on minorities related: Menon
Staff Correspondent
A lawmaker, International Crimes Tribunal’s prosecutor and leaders of the left-leaning parties on Saturday said that the recent attacks on religious minorities and Jamaat-e-Islami’s clashes with the police are related to each other.
They said Jamaat was behind the attacks in Rangamati, Hathazari, Ramu, Ukhia, Satkhira and Joydebpur.
They made the remarks at the 29th death anniversary of national minority leader Manabendra Narayan Larma at the Teacher Student Centre of Dhaka University.
Lawmaker Rashed Khan Menon said that attacks on the Ahmadiyas, Buddhists, Hindus and national minorities were taking place since the 15th Amendment to the Constitution had failed to recognize the distinct identity of the various races of the country.
‘We failed to recognise the indigenous people’s identity in the 15th Amendment to the Constitution,’ said Menon, also head of the parliamentary committee on indigenous issues.
Mentioning Jamaat’s countrywide violence and attacks on religious and national minorities, he said that fundamentalists and people who did not accept religious or racial diversity were behind such violence.
ICT’s prosecutor Rana Dash Gupta said that the unity of the country was broken by the 15th Amendment to the Constitution which had recognized Islam as the state religion. ‘This proved that we are communal. The Constitution is inconsistent since, at the same time, it upholds secularism.’
Gano Forum’s presidium member Pankaj Bhattacharya said that the country’s present scenario is clearly pointing out that the spirit of liberation war is at risk.
‘Fundamentalist Jamaat and some so-called international development organizations are trying again to turn the country into another Pakistan. Such attempts can only be foiled if the country’s Constitution recognizes diversity of identity,’ he added.
Bajlur Rashid Firoz of the Bangaldesh Samajtantrik Dal, Shirin Akhtar of Karmajibi Nari, Syed Abu Zafar Ahmed of the Communist Party of Bangladesh, journalist Abu Sayed Khan, Rokeya Kabir of Nari Pragati Sangha, DU’s Professor Robayet Ferdous, Shaktipada Tripura of Bangladesh Adivasi Forum, along with others, addressed the audience.
|
|
|
|
Link |
|
|
|
|
|
link
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
Link
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
10 Nov 2012 07:40:33 PM Saturday BdST |
|
|
|
সংবিধান সংশোধন করে আদিবাসী পরিচয় দিতে হবে: মেনন
ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
|
ঢাবি: বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি বলেছেন, আদিবাসীদের একটি পরিচয়ের বদলে তিন-চারটি পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু তারা তাদের নিজের পরিচয় দিতে পারছে না। এটা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সময়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বড় ধরনের ব্যর্থতা। সংবিধান সংশোধন করে আদিবাসী পরিচয় দিতে হবে।
শনিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সড়কদ্বীপে সেপার্জিত স্বাধীনতা চত্ত্বরে আয়োজিত মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিপ্লবী মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন জাতীয় কমিটি এ সভার আয়োজন করে।
রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়ন হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রশাসন নীরব ও নিশ্চুপ ভূমিকা পালন করছে। মানবেন্দ্র লারমা যে সংগ্রাম করে গেছেন, তা প্রাসঙ্গিক। পাহাড়িদের মুক্তি লড়াইকে উজ্জ্বীবিত করেছেন। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় নেতা ছিলেন।’’
তিনি বলেন, ‘‘সংবিধানে বিষয়টি সমাধান করার পাশাপাশি ধর্ম-বর্ণ-পাহাড়ি-বাঙালি নির্বিশেষে এগিয়ে আসতে হবে। সামগ্রিকভাবে যে বিভাজন তৈরি করা হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।’’
সম্প্রতি রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে পাহাড়িদের ওপরই দোষটা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
স্মরণসভায় লিখিত ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক রোবায়েত ফেরদৌস। ঘোষণাপত্রে উল্লেখিত দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, সংবিধানে স্পষ্ট করে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জাতিসত্তা, ভাষা ও সংস্কৃতির সত্যিকারের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান, সংবিধানে ইসলামের বিধিসহ অপরাপর সাম্প্রদায়িক শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ সংশোধন প্রভৃতি।
তিনি বলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে যে আপোষহীনতা জরুরি ছিলো তা না থাকা, ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্নে যে গা সওয়া ভাব, তা শুধু একাত্তরের পরাজিত শিবিরকেই শক্তিশালী করছে, এমন নয় বরং দিনে দিনে তা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে উঠছে।’
সভাপতির বক্তব্যে পঙ্কজ ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘লারমার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হলে তার নীতির প্রতি আমাদের অবিচল থাকতে হবে। তিনি শুধু পাহাড়িদের নেতা নন, তাকে জাতীয় নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’’
স্মরণসভায় আরো বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জাফর আহমেদ, বাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বজলুর রশীদ ফিরোজ, জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী শিরীন আখতার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত, কলামিস্ট আবু সাঈদ খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন প্রগতিশীল রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন। পরে লারমার স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৫ ঘন্টা, নভেম্বর ১১,২০১২
এমএইচ/ সম্পাদনা: অশোকেশ রায়, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
Link
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
‘অপরাজনীতি বন্ধ হলেই সম্ভব এমএন লারমাকে যথাযথ শ্রদ্ধা নিবেদন’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক:
দেশে বসবারসরত সব মানুষের সম অধিকার নিশ্চিত হলে এবং সাম্প্রদায়িক অপরাজনীতি বন্ধ হলেই কেবল নিপীড়িত মানুষের নেতা মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা নিবেদন করা সম্ভব হবে। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়কদ্বীপে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির প্রতিষ্ঠাতা, গণপরিষদ ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদের সদস্য মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। বক্তারা বলেন, সব আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জাতিসত্তা, ভাষা ও সংস্কৃতির সত্যিকারের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করতে পারলেই কেবল এমএন লারমার স্বপ্ন পূরণ সম্ভব হবে। মৃত্যুবার্ষিকী পালন জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক পঙ্কজ ভট্টাচার্য্যের সভাপতিত্বে মানবেন্দ্র লারমার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি, জাসদ নেতা শিরীন আখতার, নারী নেত্রী রোকেয়া কবীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, রোবায়েত ফেরদৌস, কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবু জাফর আহমেদ, বাসদের কেন্দ্রীয় সদস্য বজলুর রশিদ ফিরোজ, সাংবাদিক আবু সাঈদ খান ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত প্রমুখ। রাশেদ খান মেনন বলেন, আদিবাসীদের একটি পরিচয়ের বদলে তিন-চারটি পরিচয় দিতে হচ্ছে। কিন্তু তারা নিজের পরিচয় দিতে পারছে না। এমনকি এই আদিবাসী পরিচয়টিকে সংবিধানে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা। স্মরণসভার লিখিত ঘোষণাপত্রে অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জাতিসত্তা, ভাষা ও সংস্কৃতির সত্যিকারের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান তথা পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বাস্তবায়নের দাবিগুলো তুলে ধরেন। বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেন, মানবেন্দ্র লারমা শোষণমুক্ত সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। যেদিন সে সমাজ গড়তে পারব সেদিন তার স্বপ্ন পূরণ হবে। সভাপতির বক্তব্যে পঙ্কজ ভট্টাচার্য্য বলেন, এমএন লারমার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হলে তার নীতির প্রতি আমাদের অবিচল থাকতে হবে। তিনি শুধু পাহাড়িদের নেতা নন, তাকে জাতীয় নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। অনুষ্ঠানের শুরুতে মানবেন্দ্র লারমার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন। তার স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
Link |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
News coverage date: 11 NOVEMBER 2012 |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|